০৮.কার্তিক
cm.. g# ......cm....cm.... g#.. cm
কার্তিক তোর নতুন দোকান, পুরোনোটা ভাঙ্গলো পুলিশ
cm g#...........bb cm
দরমার ঠেকনো দিয়ে, অবাক চায়ের দোকান খুলিস্।
cm...............f
পুরোনো চিলতে জমি, কফি পার্লারের পেটে।
..................
bb cm
তোর এই শহরটাকে, বেনিয়া নিচ্ছে চেটে।
যৌবন আসছে তেড়ে, ইংলিশ এফ এম বেতার same as first para
......................g
কদাকার ল্যাজটা নেড়ে, শোনা যাক ফাসুন্ডি তার।
তবে তুই কোন দেশীরে, খেটে খেতে চান্ এ দেশে same as second para
ভিখিরীর তালুক এটা, না খেয়েই মরগে শেষে
তোর চায়ে মন ভরেনা, এ শতক অন্য মনের
বিনিয়োগ আসতে দেনা, এ শতক বিশ্বায়নের।
থেকে যা খাল পাড়ে তুই, খুলে ফির নতুন দোকান
আমি আর কি বা পারি,বড়জোর একখানা গান।
০২.প্রবীণ আঙ্গুলগুলি
সারাদিন পিয়ানোয়, প্রবীণ আঙ্গুলগুলি, খেলা করে
বহুদিন আগে তিনি এসেছেন, আমাদের এ শহরে।
কখনো চারুকেশীর দুঃখিনী, চলনে আলাপ।
কখনো ইউরোপীয় ছন্দের, ম্দু উত্তাপ।
স্বরচিত সুরে তার, কল্যাণ ঠাঁট খেলা করে।
বহুদিন আগে তিনি..............
স্বরলিপি করে রাখা, অর্কেষ্টার যন্ত্রনা।
রবীন্দ্রনাথ তার কানে কানে, দেন মণ্ত্রনা।
ইউনিভক্সে তার ব্যাথা,চুপি চুপি খেলা করে।
বহুদিন আগে তিনি..............
০৪.কবে দেবে দেখা
কারুর বাবা চায়ের দোকান দেন, কারুর আব্বা পেশায় ক্ষেত মজুর।
সবার ঘরে তেলের বাতি জ্বলে, ইলেকট্রিকের বাতি অনেকদুর।
কেউ বসে যায় বাপের সংগে কাজে, কেউ চলে যায় ক্ষেতের কাজে রোজ।
সবার ইচ্ছে আরেকটু দূর যাবার। মিঠু সমীর সাবিনা আফরোজ।
কারুর আম্মা বড্ড গরীব বউ, কারুর মায়ের পেশা মালা গাথাঁ।
কারুর বাবা ভিক্ষে করে বাঁচে, কিনবে কারা অংক কষার খাতা।
কারুর বাবা সবজি ফেরী করে, কারুর আব্বা রিকশা চালায় একা।
পড়ছে মেয়ে তারই ছোট্ট ঘরে, অন্য জীবন কবে দেবে দেখা।
বাকি গান গুলোর লিরিকস আসছে...........
০৭.আকাশ এখন জানলার ফ্রেম
আকাশ এখন জানলার ফ্রেমে ধরা, মনে মনে তাকে পাঁচ দিয়ে গুণ করা।
গুণফলে শুধু বারান্দা দিয়ে দেখা, আরেকটুখানি আকাশের সীমারেখা।
দূরবীনে দেখা সলিম আলীর পাখি, কার্নিশে চলে শালিকের ডাকাডাকি।
চড়ুই লাফায় গরাদের ফাকে ফাকে, বাটিক পর্দা আমল দেয়না তাকে।
ঘরের জায়গা জিনিসের বেদখলে, বেরেছে জিনিস পয়সা বেরেছে বলে।
মনে মনে তাকে দশ দিয়ে গুণ করে, জানলার ফ্রেমে আকাশ দেখছি ভোরে।
আকাশ এখন..........
chords and download link will appear soon.......
০১.আমার ভিতরে বাহিরে
আমার ভিতরে বাহিরে অন্তরে অন্তরে ,
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে।
ঢেকে রাখে যেমন কুসুম, পাপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম।
তেমনি তোমার নিবিঢ় চলা, মরমের মূল পথ ধরে।
পুষে রাখে যেমন কুসুম, খোলসের আবরণে মুক্তোর ঘুম।
তেমনি তোমার গভীর ছোঁয়া, ভিতরের নীল বন্দরে।
ভাল আছি ভাল থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো।
দিয়ো তোমার মালাখানি, বাউলের এই মনটারে।
আমার ভিতরে বাহিরে.........
০৫.কেমন আছো
কতকালের সেই ঠিকানায়,
আমার স্মৃতির একটি পাতায় ......কেমন আছো।
আগের মতই রিকশা থেকে,
নামছো তুমি আমায় দেখে ......কেমন আছো।
এখনও সেই পাঞ্জাবীটা
হাড়িয়ে যাওয়া সেই চাবিটা ......কেমন আছো।
অ্যালবামে ছোটবেলার ছবি,
স্মৃতিতে মাহমুদন্নবী ......কেমন আছো।
ক্লাস পালিয়ে দেখা হত
দেখতে দেখতে সময় যেত ......কেমন আছো।
ঝিলের ধারে হঠাৎ বিকেল,
শুইয়ে রাখা বাইসাইকেল ......কেমন আছো।
আসিফ আসতো ছুটির দিনে
স্কুলের বন্ধু রাস্তা চিনে ......কেমন আছো।
সারা সকাল আড্ডা দিতে,
রাজনীতিরও খবর নিতে ......কেমন আছো।
তর্ক হত চরতো গলা
উকিঁ দিতেন বাড়িওয়ালা ......কেমন আছো।
মাস গেলে থোক মাইনে নিয়ে,
রাখতে কিছু ব্যাংকে গিয়ে ......কেমন আছো।
জমা খরচ হিসেব নিকেশ,
কোথায় শুরু কোথায় বা শেষ ......কেমন আছো।
অনেক বছর পেড়িয়ে এলাম,
হটাৎ তোমার দেখা পেলাম ......কেমন আছো।
১১. ওপাড়ে কেকা
যেখানে দুজন শুধু দু জনের, ঠিকানা পেলাম তোমার মনের।
চোখের তারায় ঠিকানা লেখা, এপাড়ে কুহু, ওপাড়ে কেকা।
যেখানে স্পর্ষে স্পর্ষ মেলে, সেখানে কে তুমি আমায় পেলে?
আমার বুকের না পাওয়া গানে, চোখের পানিতে কাহিণি লেখা।
এপাড়ে কুহু, ওপাড়ে কেকা।
মেঘের আদর আকাশের বুকে, মেঘ ভাংগা রোদ তোমার আমাকে।
এ নয়নে হাসি ও চোখে কান্না, হাসতে গিয়েও কাঁদতে শেখা।
এপাড়ে কুহু, ওপাড়ে কেকা।