Friday, November 20, 2009

'amar har kala' by Abbasuddin and Jasimuddin

Friday, November 20, 2009

'আমার হাড় কালা' গাইতে গিয়ে প্রথম জানতে পাই জসিমউদ্দীন কবিতার পাশাপাশি অসাধারন কিছু গান ও রচনা করে গেছেন, যেমন 'আমায় ডুবাইলিরে ভাসাইলিরে' শচীন দেব বর্মণ এর গাওয়া 'রঙিলা রঙিলা', অর্ণবের মনপুরাতে গাওয়া 'আমার সোনার ময়না পাখি' এরকম আরও অনেক। এই গানগুলো নিয়ে কাজ করার ইচ্ছে রাখি।

লিরিক

আমার হাড় কালা করলাম রে
ওরে আমার দেহ কালার লাইগারে
অন্তর কালা করলাম রে দুরন্ত পরবাসে।

মনরে.......
ওরে হাইলা লোকের লাঙল বাঁকা, জনম বাঁকা চাদ রে আমার, জনম বাঁকা চাদ
তাহার চাইতে অধিক বাঁকা হায় হায়
তাহার চাইতে অধিক বাঁকা, যারে দিছি প্রাণ রে, দুরন্ত পরবাসে।

মনরে.......
ওরে কূল বাঁকা গাঙ বাঁকা, বাঁকা গাঙের পানি রে, আমার বাঁকা গাঙের পানি
সকল বাকাঁয় বাইলাম নৌকা হায় হায়
তবু বাঁকারে না জানিরে দুরন্ত পরবাসে।

মনরে.......
ওরে হাড় হইলো জরো জরো, অন্তর হইলো গুড়ারে আমার অন্তর হইলো গুড়া
পিড়িতি ভাঙ্গিয়া গেলে হায় হায়, পিড়িতি ভাঙ্গিয়া গেলে
নাহি লাগে জোড়ারে দূরন্ত পরবাসে....

গানটার লিংক

চেষ্টা করবো এরকম কিছু গান গীটারে গাওয়ার। দেখা যাক সারাদিনের জমা হওয়া ক্লান্তি নিয়ে এরকম গান শুনতেই আমার ভাল লাগে।

Saturday, November 14, 2009

ডিজুস বন্দনা-১ dijuce ! !

Saturday, November 14, 2009
কে গান গাবে আর কে গাইবেনা তা ঠিক করে দিচ্ছে ডিজুস এবং তাদের বান্দর পয়দা গোষ্ঠী। রিসেন্টলি তাদের শ্লোগান "হারিয়ে যাও"। এতদিন শুনে আসলাম 'আপনারে আমি খুঁজিয়া ফিরি' । এখন তাদের কথায় বিসমিল্লাহ বলে হারিয়ে যেতে হবে। তো এই হারিয়ে যাওয়া নিয়ে গান করার চেষ্টা করতে গিয়ে দেখলাম, আমার আগেই একটা গান ছিল
তাদের নিয়ে যখন তাদের শ্লোগান ছিল 'খাও দাও আর ফূর্তি কর' আহা। তো সেই গানটাই আরেকবার রেকর্ড করলাম

ডিজ্যুস বন্দনা -১ লিরিক

বিলবোর্ড থেকে নির্বোধগুলো করছে ইশারা,
দুনিয়ার সুখ এখন আমার ডিজুস গা ছারা।

কথা বলা হোক, কথা হোক জোঁক, কথা শুষে নিক সব
রাত বারোটায় হাতছানি দেয়, নতুন দুনিয়া।
বিলবোর্ড থেকে..........

হাতে কিছু পর, পায়ে কিছু পর, চোখে কিছু দেখোনা,
ফ্রেন্ডস ফান এন্ড মিউজিক এক আজব জামানা।
বিলবোর্ড থেকে..........

খাও দাও আর ফূর্তি কর, দুনিয়াটা মস্ত
যেভাবে পার খেয়ে যাও তুমি, আর কিছু ভেবোনা।
পথের ধারের খেঁটে খাওয়া ছেলে নিরবে জবাব দেয়,
কারা ধান খায়, কারা নিয়ে যায়, আমাদের খাঁজনা।

পথের ধারের খেঁটে খাওয়া ছেলে করছে ইশারা
দুনিয়ার সুখ এখন আমার ডিজুস গা ছারা।

এরপর কে জুস খাবে আর কে পানি খাবে তা ঠিক করে দেবে ডি জুস। নাচানাচি করে হারানোর এইতো সময়। বিশেষ করে গ্রামীণ ফোন!!! যেহেতু এত ফ্রিতে নাগরিক নাচ নাচার সুযোগ করে দিচ্ছে।
গানের লিংক






আর ছবিটা দেখুন। এরকম অনেক কিছু শেখানোর দায়িত্ব তারা নিয়েছেন। মন্দ কী।

Wednesday, November 11, 2009

Lalpaharir deshe ja

Wednesday, November 11, 2009
'লাল পাহাড়ির দেশে যা' গানটা কারও কারও না গলায় আমাদের শোনা আছে। বিশেষ করে অর্ণব তার সাম্প্রতিক একটি অ্যালবামে গানটা করেছেন। ভাল কী মন্দ হয়েছে সেটা শ্রোতারাই বিবেচনা করবেন। যদি  বাসুদেবদাস বাউল এর করা গানটা শোনা থাকে তাহলেই ফারাকটা বুঝতে পারবেন।


লিংক লাল পাহাড়ি- বাসুদেব দাস


গানটা লিখেছিলেন পশ্চিম বঙ্গের শ্রীরামপুরের অরুণ চক্রবর্তী।  শান্তিনিকেতনে যাওয়া আসার ট্রেনে কার্তিক বাউল গানটা গেয়ে বেড়াতেন। সুনীল তার পূর্ব পশ্চিমেও গানটা ব্যবহার করেছেন। এরপরে গানটা অনেকে কলকাতায় অনেকে গেয়েছেন। আনি প্রথম শুনি 'পরশপাথর' এর বদৌলতে। এরপর ভূমির কাছ থেকে

লিংক লাল পাহাড়ি-ভূমি

লিংক লাল পাহাড়ি-পরশপাথর