Monday, March 29, 2010

Kabir suman in virtual opera

Monday, March 29, 2010
2001 সালের ঘটনা কলকাতার ম্যাক্সমুলার ভবনে একটা virtual opera করা হয়েছিল। সেখানে অন্যান্য শিল্পীর সাথে সাথে সুমনো গান করেছিলেন। শুধু তার অংশটুকুই শেয়ার করা হল।

Thursday, March 25, 2010

Chaisi tomar Bondhuta চাইছি তোমার বন্ধুতা ১৯৯৬

Thursday, March 25, 2010
১.রোদ্দুরের গান
২.চাইছি তোমার বন্ধুতা
৩.ব্যাঙ্গমা ব্যাঙ্গমী
৪.How is That
৫.একলা হতে চাইছে আকাশ
৬.সাবধান হও পারমিতা
৭.হীরের আংটি
৮.আমার প্রেমের গান
৯.থমকে আছে চোখের কাছে
১০.আমার প্রবাহ
১১.কাঁদতে দে
১২.একুশে ফেব্রুয়ারী
১৩.শেষ পিকাসো
১৪.সহ শিল্পীরা এসো
১৫.একটুর জন্য
Total folder in Medifire

Adab আদাব-Kabir suman

১.আদাব
২.শিকারির খোঁজে
৩.দিলশাদ
৪.সংখালঘুর দলে
৫.তাও কি হয়
৬.একটি থালায়
৭.কার দেশ বল
৮.কখন তোমার দেখা
৯.গান বানানোর দায়
১০.বিরোধীকে বলতে দাও
১১.কবি মানে মিথ্যেবাদী
১২.আয়ান রশিদ

সূর্যকন্যা surjokonna (1997) song directed by Kabir Suman

১.হলেই না হয় খামখেয়ালি
২.এইতো ভাল
৩.যে কথা তোমায় পারিনি আজো
৪.নিদ নাহি আখিপটে
৫.আলাপ
৬.ব্যকগ্রাউন্ড

Wednesday, March 24, 2010

ভয় voy music direct by kabir Suman (1995)

Wednesday, March 24, 2010
১.সাহস করে
২.কোনদিন জানলোনা কেউ

Sedin choitromash সেদিন চৈত্রমাস (1997) music by Suman

১.সূর্য থেকেই দেখতে চাই
২.দূরে তেপান্তর
৩.দূরে তেপান্তর
৪.আমিতো ছিলাম
৫.জোর করে কি
৬.ঐ যে পথে
৭.যেমন দেখ তোমার চোখে

Tuesday, March 23, 2010

Madly Bangaly - Anjan dutta

Tuesday, March 23, 2010
১.Abide with me-usha utthup
২.I can do-rupam
৩.কত কি করার ছিল-anjan
৪.কে আছ কোথায়-nochiketa
৫.মউলা-arko
৬.ফিরে আসছে-ujjaini
৭.সময় - রুপম ইসলাম
৮.সময় - তানিয়া ইসলাম
৯. তানিয়া - arko
১০.তানিয়া - নীল দত্ত

আপনার মন্তব্য পোষ্ট করুন।






Total Folder on mediafire

Freedom to Sung by Anjan dutta

১. দিলাম একুশে পা
২.ফেলুদার গান - নচিকেতা
৩.ফ্রিডম টুগেদার-বাংলা
৪.ফ্রিডম টুগেদার-ইংরেজি
৫.হটুক সব অসুন্দর

Maa by Anjan dutta

১.54 এ এ জি সি বোস
২.ভালোবাসা
৩.মাই সুইট মাদার
৪.তেরেসা

Wednesday, March 17, 2010

ছত্রধরের গান( chotrodhorer gaan)

Wednesday, March 17, 2010
০১.ছত্রধরের গান
০২.আমার প্রেমের গান
০৩.বন্দুক নিলে হাতে
০৪.আগে ভোট দিন
০৫.দুন্ডুবি
০৬.গায়ে বিদ্রোহ
০৭.জঙ্গল তুমি কার

Tuesday, March 16, 2010

Lyrics- Nishiddho Istehar

Tuesday, March 16, 2010
০১.নাগরিক কবিয়াল

আমি নাগরিক কবিয়াল, করি গানের ধর্ম পালন
সকলে ভাবছে লিখছে সুমন, আসলে লিখছে লালন।

আমার গানের আনাচে কানাচে, কন্ঠী বদলে বোষ্টমি আছে
তার পিড়িতে ডুবল আমার, গীটারের আস্ফালন।

সামলে রাখিস বোষ্টমী তোর, বুকের মধ্যে আমার পাঁজর
তোর দরিয়ায় ডুবলো আমার, পাগলামি আস্ফালন।

মানুষ আমার সাধন গুরু, সেই মোকামেই যাত্রা শুরু
চলনে গান সংগে থাকে, বলনে আস্ফালন।

নড়ছে চরছে মাথার মধ্যে, খানিক গদ্যে খানিক পদ্যে
কয়রে কথা দেয়না দেখা, নাছোরবান্দা লালন।



৫.জুয়া

জিতেছি যতটা হেরেছিও ততটাই, জুয়া খেলে গেছি কামনায় অনুভবে
ভাবনা আমার তোমাকেই বলে যাই, তুমি কি কখন আমার ভাগ্য হবে?

মহাকাশ ফুড়ে ছুটে চলে নভো্যান, মানুষ নিচ্ছে বিশ্বের তল্লাশ
বিজ্ঞানীরা কি জুয়াই খেলতে চান? পৃথিবীর বুকে শুকিয়ে যাচ্ছে ঘাস।

কি আছে সৌরমন্ডল থেকে দূরে? নভো্যান থেকে সংকেত ভেসে আসে
জিজ্ঞাসাগুলো একদম ভবঘুরে, প্রশ্ন ঘুরছে তারাদের আশেপাশে।

মঙ্গলগ্রহে জরিপ চলছে খুব, সেখানে শুনছি ঘরবাড়ি তোলা হবে
জল্পনা ছোটে পশ্চিম থেকে পূব, গ্রাম থেকে গ্রামে ডাক্তার যাবে কবে?

উপসাগরীয় যুদ্ধ টিভিতে দেখে, খেয়েছে মানুষ রাতের খাবার রোজ
গনহত্যার ছবিগুলো মনে রেখে, এসেছে শান্তি ঘুমের ওভার ডোজ।

আসল যুদ্ধ যেন সিরিয়াল দেখা, অ্যাকশান খুব জীবন্ত খুনোখুনি
দেখছে মানুষ সপরিবারে বা একা, ধর্ষণটাও দেখা যাবে এক্ষুনি।

কম্পিউটারে খেলছে আমার মেয়ে, নিধনের খেলা এ মেরে ফেলছে ওকে
অথবা দৈত্য ফেলছে কাউকে খেয়ে, মগজে এখন শুধু ভাইরাস ঢোকে।

কারফিউ ছিল মগজে আমার গানে, সে গান হয়েছে কবে ক্যাসেট বন্দী
কত বিক্রি এইচ.এম.ভি. জানে, আমি গান গেয়ে করে যাই অভিসন্ধি।

অভিসন্ধিতে লিরিক দিচ্ছি শোন, সুরে বলে যাই আজকের কথাগুলো
একদিন হবে গণ অভ্যুথ্থান, সেদিন আমার গানের ভাড়ার খুলো।

আপাতত ছোটা শিশিতে এ গান ভরে, ভাসিয়ে দিচ্ছি সময়ের দরিয়ায়
দেখি এ ভাবনা ভেসে যায় কতদূর, ভাবনা আমার তোমার দিকেই যায়।

তোমার শরীরে আমার স্পর্ষ পেলে, ভেব একজন কামনায় অনুভবে
চেয়েছে তোমায় ভাবনার জুয়া খেলে, প্রেমিকা আমার তুমি বিদ্রোহ হবে।

Lyrics- Ghumao Baundule

০২.পাড়ার ছোট্ট পার্ক

রেলিঙে শুকোয় শাড়ি, পাঁচিলে শুকোয় ঘুঁটে
ঘাসগুলো সব শুকিয়ে শুকিয়ে, শেষবেষ গেছে উঠে।
পাড়ার ছোট্ট পার্ক, ঘাস নেই আছে ধুলো
ঘাসের অভাব পড়োয়া করেনা সবুজ বাচ্চাগুলো।

বেঞ্চিগুলোর কাঠ, রোদে পুড়ে জলে ভিজে
সমকাল এসে বসেছে সেখানে, আহত প্রেমিক সেজে।
বেঞ্চিগুলোর কাঠ, রোদে পুড়ে জলে ভিজে
সমকাল এসে বসেছে সেখানে, একা চ্যাপলিন সেজে।
পাড়ার ছোট্ট পার্ক, ঘাস নেই আছে ধুলো
ঘাসের অভাব পড়োয়া করেনা সবুজ বাচ্চাগুলো।

লোহার গেটের পাশে, উনুন ধরায় কারা
রেলিং ঘেসেই সংসার করে, ক'জন বাস্তুহারা।
একটু দুরেই আছে, ক্যাচক্যাচে টিপকল
পড়ন্তবেলা বালতিকে বলে, চলরে জলকে চল।

এদিকে ওদিকে দেখ, কিছু গাছ আছে বাকি
এই আকালেও আনাগোনা করে নাছোরবান্দা পাখি।
পাড়ার ছোট্ট পার্ক, ঘাস নেই আছে ধুলো
ঘাসের অভাব পড়োয়া করেনা সবুজ বাচ্চাগুলো, বিবর্ণ গাছগুলো।
বিবর্ণ গাছগুলো, ধুলোয় ধূসর পাতা
বেগতিক দেখে ক্লান্ত সময়, গোটায় জামার হাতা।
পাড়ার ছোট্ট পার্ক, ঘাস নেই আছে ধুলো
ঘাসের অভাব পড়োয়া করেনা সবুজ বাচ্চাগুলো।

ল্যাম্পপোষ্টের বাল্ব, গুলতির ঢিলে ভাংগা
এটাকে ঘিরে খেলছে মেয়েরা, খেলছে কুমীর ডাংগা।
চোর চোর খেলা হলে, ল্যাম্পপোষ্ট হয় বুড়ি
ভাদ্দুরে রোদে এটাই হাতায়, নিরুদ্দিষ্ট ঘুড়ি।

বিকেলবেলার রোদে, বাচ্চার ভীর বারে
খেলতে খেলতে পরে যাওয়া ছেলে, প্যান্টের ধুলো ঝারে।
বাস্তুহারার খুঁকি, মেটায় খেলার সাধ
ঘাস উঠে যাওয়া ধূসর পার্কে, শিশুর সাম্যবাদ।
পাড়ার ছোট্ট পার্ক, ঘাস নেই আছে ধুলো
ঘাসের অভাব পড়োয়া করেনা সবুজ বাচ্চাগুলো।
সবু.........জ বাচ্চাগুলো।



১২.পাখিটা

পাখিটা যে গাছটায় বসে, গাছটা যে মাটিতে দাড়িয়ে
সে মাটি এখনো খুব কষে, ধরে সব দু'হাত বাড়িয়ে।

ফরিং টা যে ঘাসের চেনা, ঘাসটা গজায় যে মাটিতে
সে মাটি এখনো চাইছেনা, মুঠোটা আলগা করে দিতে।

বাতাস যে জলে ডুব দেয়, জলটা যে মাটিতে জমেছে
সে মাটি এখনো খোঁজ নেয়, কার জল কোথায় কমেছে।

মানুষ যে মাটিকে কাঁদালো, লুট করে মাটির জীবন
সে মাটি শুভেচ্ছা পাঠালো, ঘাসের সবুজে প্রাণপন।


০৫.ঘুমোয় বাউন্ডুলে

কে বেশি পাগল, কবি না কবিতা? দরকার নেই সেই, হিসেব দেবার
ঘুমোয় বাউন্ডুলে, ঘুমোয় এবার।

কে বেশি মাতাল, কবি না কবিতা? মহুয়ার দায় নেই, হিসেব দেবার
ঘুমোয় বাউন্ডুলে, ঘুমোয় এবার।

কে বেশি ক্লান্ত কবি না কবিতা? কবিতার ক্লাস শেষ এবারের মত
কে বেশি বোঝাবে কবি না কবিতা? বাউন্ডুলেটা কোন ছন্দে বোঝাত?

কে বেশি অবুঝ, কবি না কবিতা? পদ্যের দায় নেই হিসেব দেবার
ঘুমোয় বাউন্ডুলে, ঘুমোয় এবার।


১৩.সঞ্জীব পুরোহিত

সঞ্জীব পুরোহিত হাটলেন, চাকরি পাবেন এই ভরসায়
মাথায় চাবুক মারে রোদ্দুর, মধ্যদিনে গান বন্ধ করেছে পাখি
সূর্য আকাশটাকে ঝলসায়।

সঞ্জীব পুরোহিত হাটলেন, হাটার পরীক্ষায় আন্তিম
চাকরির এই হল শর্ত,
মধ্যদিনে গান বন্ধ করেছে পাখি
সূর্যের চোখ আরও রক্তিম।

সঞ্জীব পুরোহিত হাটলেন, ভাইভা ভসির পর হন্টন
পঁচিশ কিলোমিটার শর্ত,
পঁচিশ কিলোমিটার হন্টন
মধ্যদিনে গান বন্ধ করেছে পাখি, তাদেরও শরীর করে টনটন।

অগ্নি পরীক্ষার অন্তে, চাকরির ছিমছাম চুক্তি
সঞ্জীব পুরোহিত হাটলেন, মধ্যদিনে গান বন্ধ করেছে পাখি
ভাবছে এ কোন দেশী যুক্তি?

বাহাদুর সঞ্জীব পুরোহিত, তাগদের পরীক্ষা ফুরোল
চাকরির ন'টে গাছ মুড়োল,
মধ্যদিনে গান থামিয়ে ভাবছে পাখি
তবে কি বাছার প্রাণ জুরোল?

সঞ্জীব আর হাটবেননা, কোনদিনই আর কোন সড়কে
দরকার নেই আর চাকরির, সারাদিন ধরে পাখি গুমরে গুমরে গায়
অপমৃত্যুর গান মড়কে।
সঞ্জীব পুরোহিত হাটলেন, চাকরি পাবেন এই ভরসায়।









Lyrics- Protirodh

০১.অজয় বাগদি

অজয় বাগদি ঝুলছে দেখ, মরুদ্যানের কয়েদখানায়,
দড়ি জোগায় পার্টি-পুলিশ-- তারাই গণতন্ত্র বানায়।

নন্দীগ্রামের গান শুনলেই, মাওবাদী আর তেলেঙ্গানা।
কবীর সুমন গান বেঁধেছি-- বাঁধবি কাকে, কয়েদখানা?


একনলা নয়, দোনলা নয়, নেহাৎ কিছু গানের সুরে
মাও-কবীরের দোহার এখন, লিরিক-বারুদ দিচ্ছে পুরে।

অজয় বাগদি জেলার ছেলে, বাগদি-ছেলের জ্যান্ত বুকে
নন্দীগ্রামের খবর এখন,হাওয়ার সঙ্গে যাচ্ছে ঢুকে।


তন্ত্র-গণ-তন্ত্র-গণ, মন্ত্র-গণ-সংসদীয়--
অজয় তোমার ভোটটা এবার,পাচ্ছে কারা বাতলে দিও।

তন্ত্র-গণ-তন্ত্র-গণ, মন্ত্র-গণ-সংসদীয়--
অজয় তোমার ভোটটা এবার, পাচ্ছে কারা বাতলে দিও।


গানগুলো কি কালাশনিকভ? গানগুলো কি অন্তর্ঘাত?
বাগদি-ঘরের ছেলে, অজয়, প্রসন্ন নয় তোমার বরাত।

বরাত ভালো আমার বরং, বর্ণহিন্দু শহুরে প্রাণ।
চাটুজ্যেটা কবীর হলেও,শ্রেণীর গন্ধ আমার এ-গান।


জেহাদ ডাকছি, অজয়, শোনো, -- 'হামলা' বলো বিদ্রোহীরা --
আমার গিটার কালাশনিকভ, হোক না বুড়ো আমার শিরা।

জেহাদ ডাকছি, অজয়, শোনো, -- 'হামলা' বলো বিদ্রোহীরা --
আমার গিটার কালাশনিকভ, হোক না বুড়ো আমার শিরা।


বদলা নেব গানেই আমি, কলির সন্ধ্যে এই তো সবে;
পরের বারে দেখবি আমার, বাগদি-ঘরেই জন্ম হবে।

বদলা নেব গানেই আমি, কলির সন্ধ্যে এই তো সবে;
পরের বারে দেখবি আমার,বাগদি-ঘরেই জন্ম হবে।

০২.বামজ্বর

কার সাথে আছি বড় কথা নয়, কার বিরুদ্ধে আছি
শত্রুর শত্রুকেই পেয়েছি, সংগ্রামে কাছাকাছি।

যার সাথে খুশি থাকব এখন, বিরুদ্ধতাই থাক
যা খুশি হওয়ার হোক গিয়ে আগে, বাম সরকার যাক।

যাক আগে ঐ বড় শরিকটা, উদ্ধত কান কাটা
ঝেটিয়ে বিদায় করুক ওদের গ্রাম বাঙলার ঝাঁটা।

কে আছো এখনো ফাঁকতালে চাও, একটু বাম বিকল্প
এখনো খোয়াব অথচ বলছো, নন্দীগ্রামের গল্প।

কার সাথে আছি বড় কথা নয়, কার বিরুদ্ধে আছি
শত্রুর শত্রুকেই পেয়েছি, সংগ্রামে কাছাকাছি।

কার সাথে আছি বড় কথা নয়, কার বিরুদ্ধে আছি
শত্রুর শত্রুকেই পেয়েছি, সংগ্রামে কাছাকাছি।

বাম ডান সব নিকুচি করেছি, গণ হত্যার পর
বদলা নেওয়ার দাওয়াই সারাবে, বাঙালীর বামজ্বর।
 
বাম ডান সব নিকুচি করেছি, গণ হত্যার পর
বদলা নেওয়ার দাওয়াই সারাবে, আমাদের বামজ্বর।

কার সাথে আছি বড় কথা নয়, কার বিরুদ্ধে আছি
শত্রুর শত্রুকেই পেয়েছি, সংগ্রামে কাছাকাছি।




ব'সে আঁকো (Bose ako)


০১.ব'সে আঁকো
০২.সূর্য বললো ইস্
০৩.এক মুহুর্তে ফিরিয়ে দিলে
০৪.হটাৎ রাস্তায়
০৫.সকাবেলার রোদ্দুর
০৬.রেখাবের রুপ
০৭.
মেঘদূত
০৮.জমি বেঁচার টাকা
০৯.এক একটা দিন
১০.খাতা দেখে গান গেওনা
১১.চালসের গান
১২.ভরসা থাকুক





Lyrics- Isse holo

১.বাঁশুরিয়া

বাঁশুরিয়া বাজাও বাঁশি দেখিনা তোমায়, গেয়ো সুর ভেসে বেড়ায় শহুরে হাওয়ায়।
এ শহরে এসছো তুমি কবে কোন রাজ্য থেকে, তোমাদের দেশে বুঝি সব মানুষই বাঁশি শেখে?
আমাদের স্কুল কলেজে শেখে লোকে লেখাপড়া, প্রাণে গান নাই মিছে তাই রবি ঠাকুর মূর্তি গড়া।
তোমার ওই দেহাতি গান........
তোমার ওই দেহাতি গান দোলে যখন বাঁশির মুখে, আমদের নকল ভন্ড কৃষ্টি চালায় করাত বুকে।
বুকে আর গলায় আমার শহর কলকাতায়.....গেয়ো সুর ভেসে বেড়ায় শহুরে হাওয়ায়।
বাঁশুরিয়া বাজাও বাঁশি দেখিনা তোমায়..........

ঠেলা ভ্যান চালাও তুমি কিম্বা ভাড়া গাড়ির ক্লিনার, ক' বছরে একবার যাও তোমার দেশে নদীর কিনার।
ফাক পেলে বাঁশি বাজাও ফেলে আসা ঘরের ডাকে, দেশে গিয়ে এমন সুরে হয়তো ডাকো কলকাতাকে।
ফিরে এসে উদম খাটো গায়ে গতরে ব্যস্ত হাতে, মজুরীতে ভাগ বসাচ্ছে কারা তোমার কলকাতাতে?
তাদেরই গাইয়ে আমি সাজানো জলসায়..............গেয়ো সুর ভেসে বেড়ায় শহুরে হাওয়ায়।
বাঁশুরিয়া............
বাঁশুরিয়া বাজাও বাঁশি দেখিনা তোমায়..........গেয়ো সুর ভেসে বেড়ায় শহুরে হাওয়ায়।


০২.ইচ্ছে হ'ল

ইচ্ছে হ'ল একধরনের গঙ্গা ফরিং, অনিচ্ছেতেও লাফায় খালি তিরিং বিরিং। ।
ইচ্ছে হ'ল একধরনের বেড়ালছানা, মিহি গলার আবডারে সে খুব সেয়ানা।

ইচ্ছে হ'ল একধরনের মগের মুলুক, ইচ্ছে হাওয়ায় অনিচ্ছেটাও দুলছে দুলুক।।
ইচ্ছে হ'ল একধরনের আতশবাজি, রাতটাকে সে দিন করে দেয় এমন পাজী।

ইচ্ছে হ'ল একধরনের দস্যি মেয়ে, দুপুরবেলা দাদুর আচার ফেললো খেয়ে।।
ইচ্ছে হ'ল একধরনের পদ্য লেখা, শব্দে সুরে ইচ্ছে ক'রে বাঁচতে শেখা।।
ইচ্ছে হ'ল একধরনের পাগালা জগাই, হটাৎ করে ফেলতে পারে যা খুশি তাই।
ইচ্ছে হ'ল একধরনের স্বপ্ন আমার, মরবো দেখে বিশ্ব জুড়ে যৌথ খামার।



১০.নবাব নবাবী করে

নবাব নবাবী করে, নেতা নেতাগিরি, ট্রেনে ট্রেনে গান গায়, বাউল ভিখিরী।।
দালাল তোয়াজ করে, দাদা গাজোয়ারী, রিকশায় শিষ দেয় জোয়ান সওয়ারি।
যুবকরা প্রেম করে, পৌঢ়রা ঘর, ঘরে ঘরে হানা দেয় বাজারের দর।।
মানুষ...........
মানুষ ভরসা খোঁজে দিনে আর রাতে, ছেলেমেয়েগুলো যেন থাকে দুধে ভাতে।

খেলোয়ার খেলে আর দেখোয়ার দেখে, এত দেখে তবু লোকে পদে পদে ঠেকে।
লেখকরা লেখে আর প্রকাশক ছাপে, সাহিত্য মরে পূজো সংখার চাপে।
বেকার চাকরি খোঁজে প্রমটার প্লট, ধর্মের ষার খোঁজে হিং টিং ছট।
মানুষ...........
মানুষ ভরসা খোঁজে দিনে আর রাতে, ছেলেমেয়েগুলো যেন থাকে দুধে ভাতে।

নাচিয়েরা নেচে নেয়, বাঁচিয়েরা বাঁচে, বাঁচবে কি করে লোকে নিভে যাওয়া আঁচে?
তবলিয়া ঠেকা দেয়, আঁকিয়েরা রঙ, তালে তাল দিয়ে যায়, হ্যা হ্যা বলা সং।
থলি হাতে যায় লোকে অলিতে গলিতে, জীবন আসলে বাঁধা পাকস্থলিতে।
মানুষ ভরসা খোঁজে দিনে আর রাতে, ছেলেমেয়েগুলো যেন থাকে দুধে ভাতে।

মানিয়েরা মেনে নেয় একধার থেকে, কেউ কেউ যায় তবু প্রতিবাদ রেখে।
নাইয়েরা স্নান করে, গাইয়েরা গান, পাইয়েরা পেয়ে যায়, খাইয়েরা খান।
ছেলেরা আড্ডা দেয়,
ছেলেরা আড্ডা দেয়, গোয়ালীনী ঘূঁটে, মিছিমিছি কালি দেয়, যারা হিংসুটে।
মানুষ ভরসা খোঁজে দিনে আর রাতে, ছেলেমেয়েগুলো যেন থাকে দুধে ভাতে।

বক্তা বকনি মারে, ভাত মারে কারা, রাজনীতি দিয়ে ঢাকা কাদের চেহারা?
কেউ ছোড়ে হাতবোমা, কেউ বা প্রণামী, গান ছুড়ে ছুড়ে করি টাকার গোলামী।
গোলাম মালিক খোঁজে,
গোলাম মালিক খোঁজে, মালিক গোলাম,
গোলাম মালিক খোঁজে, মালিক গোলাম, গোলাম হোয়েও আমি গেয়ে রাখলাম।
মানুষ ভরসা খোঁজে দিনে আর রাতে, ছেলেমেয়েগুলো যেন থাকে দুধে ভাতে।

Lyrics-Tero(Kabir Suman)

০৮.কার্তিক

cm.. g# ......cm....
cm.... g#.. cm
কার্তিক তোর নতুন দোকান, পুরোনোটা ভাঙ্গলো পুলিশ
cm g#...........bb cm
দরমার ঠেকনো দিয়ে, অবাক চায়ের দোকান খুলিস্‌।

cm...............f
পুরোনো চিলতে জমি, কফি পার্লারের পেটে।
..................bb cm
তোর এই শহরটাকে, বেনিয়া নিচ্ছে চেটে।

যৌবন আসছে তেড়ে, ইংলিশ এফ এম বেতার same as first para
......................g
কদাকার ল্যাজটা নেড়ে, শোনা যাক ফাসুন্ডি তার।

তবে তুই কোন দেশীরে, খেটে খেতে চান্‌ এ দেশে same as second para
ভিখিরীর তালুক এটা, না খেয়েই মরগে শেষে

তোর চায়ে মন ভরেনা, এ শতক অন্য মনের
বিনিয়োগ আসতে দেনা, এ শতক বিশ্বায়নের।

থেকে যা খাল পাড়ে তুই, খুলে ফির নতুন দোকান
আমি আর কি বা পারি,বড়জোর একখানা গান।




০২.প্রবীণ আঙ্গুলগুলি

সারাদিন পিয়ানোয়, প্রবীণ আঙ্গুলগুলি, খেলা করে
বহুদিন আগে তিনি এসেছেন, আমাদের এ শহরে।

কখনো চারুকেশীর দুঃখিনী, চলনে আলাপ।
কখনো ইউরোপীয় ছন্দের, ম্‌দু উত্তাপ।
স্বরচিত সুরে তার, কল্যাণ ঠাঁট খেলা করে।
বহুদিন আগে তিনি..............


স্বরলিপি করে রাখা, অর্কেষ্টার যন্ত্রনা।
রবীন্দ্রনাথ তার কানে কানে, দেন মণ্ত্রনা।
ইউনিভক্সে তার ব্যাথা,চুপি চুপি খেলা করে।
বহুদিন আগে তিনি..............


০৪.কবে দেবে দেখা

কারুর বাবা চায়ের দোকান দেন, কারুর আব্বা পেশায় ক্ষেত মজুর।
সবার ঘরে তেলের বাতি জ্বলে, ইলেকট্রিকের বাতি অনেকদুর।

কেউ বসে যায় বাপের সংগে কাজে, কেউ চলে যায় ক্ষেতের কাজে রোজ।
সবার ইচ্ছে আরেকটু দূর যাবার। মিঠু সমীর সাবিনা আফরোজ।

কারুর আম্মা বড্ড গরীব বউ, কারুর মায়ের পেশা মালা গাথাঁ।
কারুর বাবা ভিক্ষে করে বাঁচে, কিনবে কারা অংক কষার খাতা।

কারুর বাবা সবজি ফেরী করে, কারুর আব্বা রিকশা চালায় একা।
পড়ছে মেয়ে তারই ছোট্ট ঘরে, অন্য জীবন কবে দেবে দেখা।

বাকি গান গুলোর লিরিকস আসছে...........


০৭.আকাশ এখন জানলার ফ্রেম

আকাশ এখন জানলার ফ্রেমে ধরা, মনে মনে তাকে পাঁচ দিয়ে গুণ করা।
গুণফলে শুধু বারান্দা দিয়ে দেখা, আরেকটুখানি আকাশের সীমারেখা।

দূরবীনে দেখা সলিম আলীর পাখি, কার্নিশে চলে শালিকের ডাকাডাকি।
চড়ুই লাফায় গরাদের ফাকে ফাকে, বাটিক পর্দা আমল দেয়না তাকে।

ঘরের জায়গা জিনিসের বেদখলে, বেরেছে জিনিস পয়সা বেরেছে বলে।
মনে মনে তাকে দশ দিয়ে গুণ করে, জানলার ফ্রেমে আকাশ দেখছি ভোরে।
আকাশ এখন..........

chords and download link will appear soon.......


০১.আমার ভিতরে বাহিরে

আমার ভিতরে বাহিরে অন্তরে অন্তরে ,
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে।

ঢেকে রাখে যেমন কুসুম, পাপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম।
তেমনি তোমার নিবিঢ় চলা, মরমের মূল পথ ধরে।

পুষে রাখে যেমন কুসুম, খোলসের আবরণে মুক্তোর ঘুম।
তেমনি তোমার গভীর ছোঁয়া, ভিতরের নীল বন্দরে।

ভাল আছি ভাল থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো।
দিয়ো তোমার মালাখানি, বাউলের এই মনটারে।
আমার ভিতরে বাহিরে.........


০৫.কেমন আছো

কতকালের সেই ঠিকানায়,
আমার স্মৃতির একটি পাতায় ......কেমন আছো।
আগের মতই রিকশা থেকে,
নামছো তুমি আমায় দেখে ......কেমন আছো।

এখনও সেই পাঞ্জাবীটা
হাড়িয়ে যাওয়া সেই চাবিটা ......কেমন আছো।
অ্যালবামে ছোটবেলার ছবি,
স্মৃতিতে মাহমুদন্নবী ......কেমন আছো।

ক্লাস পালিয়ে দেখা হত
দেখতে দেখতে সময় যেত ......কেমন আছো।
ঝিলের ধারে হঠাৎ বিকেল,
শুইয়ে রাখা বাইসাইকেল ......কেমন আছো।

আসিফ আসতো ছুটির দিনে
স্কুলের বন্ধু রাস্তা চিনে ......কেমন আছো।
সারা সকাল আড্ডা দিতে,
রাজনীতিরও খবর নিতে ......কেমন আছো।

তর্ক হত চরতো গলা
উকিঁ দিতেন বাড়িওয়ালা ......কেমন আছো।
মাস গেলে থোক মাইনে নিয়ে,
রাখতে কিছু ব্যাংকে গিয়ে ......কেমন আছো।

জমা খরচ হিসেব নিকেশ,
কোথায় শুরু কোথায় বা শেষ ......কেমন আছো।
অনেক বছর পেড়িয়ে এলাম,
হটাৎ তোমার দেখা পেলাম ......কেমন আছো।


১১. ওপাড়ে কেকা

যেখানে দুজন শুধু দু জনের, ঠিকানা পেলাম তোমার মনের।
চোখের তারায় ঠিকানা লেখা, এপাড়ে কুহু, ওপাড়ে কেকা।

যেখানে স্পর্ষে স্পর্ষ মেলে, সেখানে কে তুমি আমায় পেলে?
আমার বুকের না পাওয়া গানে, চোখের পানিতে কাহিণি লেখা।
এপাড়ে কুহু, ওপাড়ে কেকা।

মেঘের আদর আকাশের বুকে, মেঘ ভাংগা রোদ তোমার আমাকে।
এ নয়নে হাসি ও চোখে কান্না, হাসতে গিয়েও কাঁদতে শেখা।
এপাড়ে কুহু, ওপাড়ে কেকা।